Breaking News
Home / জীবনযাপন / রান্না ঘরের জন্য কিছু খুব প্রয়োজনীয় ৯টি তথ্য জেনে নিন
রান্না ঘরের জন্য কিছু খুব প্রয়োজনীয় ৯টি তথ্য
রান্না ঘরের জন্য কিছু খুব প্রয়োজনীয় ৯টি তথ্য

রান্না ঘরের জন্য কিছু খুব প্রয়োজনীয় ৯টি তথ্য জেনে নিন

১। রান্নাঘর পরিষ্কার রাখুন। এটাই কিন্তু সুস্থ থাকার প্রথম পাঠ্য পরিষ্কার রান্নাঘর শুধুমাত্র অসুখের হাত থেকেই রক্ষা করে না, সমীক্ষায় দেখা গেছে, রান্নাঘর গোছানো থাকলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতাও কমে যায়। ভালো, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছে বাড়ে।

২। কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সগুলোকে প্যাক করে তুলে রাখবেন না। সব সময় হাতের কাছে রাখুন। যাতে প্রয়োজন মতো ব্যবহার করতে পারেন। ফুড প্রসেসার প্লাস্টিকে মুড়ে লস্টে তুলে রাখা বা রাইস কুকার কাগজে মুড়ে খাটের বক্সে রেখে দেয়া কোনো কাজের কথা নয়। তাই সব কিছু রাখুন নাগালের মধ্যে।

৩। ফল ফ্রিজে না রেখে সবসময় টেবিল বা রান্নাঘরে বাইরে কোনো বোতল-এ রাখুন। চোখের সামনে থাকলে খাওয়ার কথা মনে থাকবে। কিন্তু একবার ফ্রিজে ঢুকে গেলে হয়তো এমন সময় মনে পড়লো যখন দেখলেন দামি ফলগুলো পচেই গেছে। প্রতিদিন সকালবেলা অন্তত একটা ফল খাওয়ার অভ্যেস রাখুন।

৪। খেয়াল রাখবেন বাসন মাজা-ধোওয়ার জায়গা যেন থাকে নাগালের মধ্যেই। কারণ কাজ করার পর পরিষ্কার করতে ঝামেলা পোহাতে হলে সেই কাজের ইচ্ছেটাই চলে যায়। যখনই খাবেন, যতটুকুই খাবেন, পরিষ্কার থালা-বাটি ব্যবহার করুন। যে পাত্রে ব্যাটার গুললেন সেটাতেই কোনো রকমে খেয়ে নেবেন না।

৫। সার্ভিং বোওলের সাইজ ছোট রাখুন। বিরাট পাত্রে ভাত বা অন্যান্য খাবার রাখবেন না। অল্প অল্প করে রান্নাঘর থেকে নিয়ে খাবার টেবিলে রাখুন। বারবার উঠে খাবার নিতে হলে ইচ্ছে চলে যাবে। এতে অতিরিক্ত খাওয়ার হাত থেকে নিষ্কৃতি মিলবে।

৬। বিদেশী মশলা কিনে রান্নাঘর ভরাবেন না। দেশি, স্থানীয় মশলা দিয়ে রান্না করার চেষ্টা করুন। নানা ধরনের রান্না এক-আধদিন ঠিক আছে। কিন্তু যে ধরনের খাবার খেয়ে আপনি বড় হয়েছেন সেই খাবরই খান। স্থানীয় বাজার থেকেই রোজকার জিনিস কিনুন।

৭। ফল যেমন চোখের সামনে রাখবেন, তেমনই চকোলেট, চিপস, কুকি- এগুলো এমন জায়গায় রাখুন যাতে সহজে চোখে না পাড়ে। কারণ যা আমাদের চোখে পড়ে আমরা সেগুলোই খাই। তাই কম খেতে চাইলে খাবারের সঙ্গে এই লুকোচুরি মাস্ট।

৮। খেয়াল রাখবেন রান্নাঘরে যেন কোনো পোকা বা আরশোলার উপদ্রব না হয়। নিয়মিত রান্নাঘর পরিষ্কার করুন।
পেস্ট কন্ট্রোলও নিয়মিত করান। না হলে শরীর খারাপ হতে বাধ্য। হয়ে কোনো খাবারই সবসময় ঢাকনা দিয়ে রাখার চেষ্টা করুন।

৯। যাদের রান্নাঘরে চিমনি আছে তারা চিমনি নির্দিষ্ট সময়ে পরিষ্কার করাবেন। না হলে কিন্তু কাজটাই হবে না। সারা বছরের পরিষ্কারের চুক্তি করে নিলে কোম্পানি থেকেই আপনাকের রিমাইন্ডার দেবে।

আরও পঠিত খবর

কান্নার উপকারিতা

কান্নার উপকারিতাগুলি জেনে নিন এখানে –

কান্না মন ও শরীর দুইয়ের জন্যই ভালো। মনোবিদরা জানাচ্ছেন, কান্না পেলে তা আটকানোর প্রয়োজন নেই …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *