বর্ণ
ভষার মূল উপাদান ধ্বনি। ধ্বনি নির্দেশক চিহ্নকে বলা হয় বর্ণ। বাংলা বর্ণমালা ৫০টি।
স্বরবর্ণ ১১টি। স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে।
ব্যাঞ্জনবর্ণ ৩৯টি। ব্যাঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে ফলা বলে।
ফলা মোট ৬টি। (ল ব ন ম য র)
পর্বসংখ্যা ৫টি।
কার সংখ্যা-১০টি।
‘অ’ বর্ণ তে কার চিহ্ন নেই। নিলীন বর্ণ বলে।
মাত্রার উপর ভিত্তি করে বর্ণ ৩ প্রকার।
১। মাত্রাহীন বর্ণ ১০টি। এ ঐ ও ঔ ঙ ঞ ৎ ং ঃ
(স্বরবর্ণ ৪টি ও ব্যাঞ্জনবর্ণ ৬টি)।
২। অর্ধমাত্রার বর্ণ ৮টি: ঋ খ গ ণ থ ধ প শ
৩। পূর্ণমাত্রার বর্ণ ৩২টি: (স্বরবর্ণ ৬টি, ব্যাঞ্জনবর্ণ ২৬টি)
যৌগিক স্বরজ্ঞাপক বর্ণ ২টি। ঐ (অ+ই)
ঔ (অ+উ)
যুক্তবর্ণ
ক্ষ = ক+ষ (ক্ষমা)
হ্ম = হ + ম (ব্রাহ্মণ)
জ্ঞ = জ + ঞ (বিজ্ঞান)
ঞ্জ = ঞ + জ (গঞ্জ)
ঞ্চ = ঞ + চ (সঞ্চয়)
ঞ্ছ = ঞ + ছ (বাঞ্ছনীয়)
শ্রু = শ + র + উ (অশ্রু)
শ্রূ = শ+র+ঊ (শুশ্রূষা)
হ্ন = হ + ন (মধ্যাহ্ন)
হ্ণ = হ + ণ (পূর্বাহ্ণ)
ষ্ণ = ষ + ণ (উষ্ণ)
হৃ = হ + ৃ (ঋ-কার) (হৃদয়)