এক ভদ্রলোক প্রতিদিন গঙ্গাস্নান করতে যায় । পথে প্রতিদিন তার মাথায় লাগে এক ভিজা শাড়ি । দোতলা বাড়ির খোলা বারান্দার রেলিঙ থেকে এক ভদ্রমহলা সকালে স্নান করে তার শাড়িটি ঝুলিয়ে দেয় সকালের পুরো রোদটা পাওয়ার জন্য শাড়ি ভাঁজ না করেই । কিন্তু পথচলতি মানুষের গায়ে লাগে , আর একটু খানি ভাঁজ করলে লোকের গায়ে লাগতোনা । ভদ্রলোক এ নিয়ে অনেকবার বারণ করেছে , তবুও ঐ মহিলা কিছুটা রাগাবার জন্যই বলেছে যা করেছি বেশ করেছি , শাড়ি ঐ ভাবেই শুকোতে দেওয়া হবে ; রোজই । অগত্যা ভদ্রলোক এক ফন্দি এঁটেছে । পথচলতি মানুষকে ভিজা শাড়ি থেকে বাঁচানোর জন্য সে গঙ্গাচান করে ফেরার পথে যেইনা মাথায় ভেজা শাড়ি ঠেকেছে অমনি দিয়েছে বেঁধে শাড়ির এক আঁচলে নিজের ভেজা আন্ডারওয়্যারটি , ওপর থেকে ভদ্রমহলা এই কান্ড দেখে রেগে বললো, কি ব্যাপার , একি করছেন ? ভদ্রলোক বললো , ঠিক করেছি যা করেছি বেশ করেছি । আপন শাড়ি ওপরে তুলুন তবে আমি আমার আন্ডারপ্যান্ট খুলবো । ভদ্রমহিলা রেগে গেছে , বললে, আপনি আগে আন্ডারপ্যান্ট খুলুন , এক্ষুনি খুলুন বলছি । ভপদ্রলোকও রেগে গেছে ; বললে , কেমন হয়েছে আজ , আপনি আগে শাড়ি তুলুন। তারপর দেখা যাবে । দুজনেই তুমুল রেগে গেছে ।
অপর থেকে ভদ্র মহিলা বলছে , আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন
ভদ্রলোক বলছে, আপনি আগে শাড়ি তুলুন।/
” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”
” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”
” রিকোয়েস্ট করছি ,আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
” আমিও রিকোয়েস্ট করছি আপনি এবার থেকে প্রতিদিন শাড়ি অপরে তুলবেন “