আমরা যখন ছাত্রলীগ করতাম তখন তারা সাংবাদিক সমিতি, ডিবেটিং সোসাইটি, ফিল্ম সোসাইটি, বাঁধন, জেলা সমিতি,আবৃত্তি সংসদ আরো অনেককিছুই করতো। কিন্তু ভুলেও ছাত্রলীগ টা করতো না। আজ তাদের কাছ থেকেই আমাদের সার্টিফিকেট নিতে হয় !!!
উপকমিটি গুলোতে দেখলাম হাতেগোণা কয়েকজনের বাইরে অধিকাংশই আনকোরা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের পার্টি। এটা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি না।দরজায় নির্বাচন কড়া নাড়ছে। বিরোধীদল এবং ১/১১ তে যারা মাঠে ছিলেন সেই সাবেক ছাত্রনেতাদের যথাযথ মূল্যায়ন চাই। দালালী আর রাজনীতি এক না। যারা আপনাদের বাসায় বাজার করে দেয়, এটা ওটা সাপ্লাই দেয়, আপনার বউ শ্যালিকা শপিং এ গেলে পাহারা দেয় তাদেরকে অন্যভাবে প্রোভাইড করেন।
ব্যবসাপাতি তো সব তাদেরকে দিয়েই করান। ছাত্রলীগের কোন সাবেকরা কাজ পায় না এদের দাপটে। এদেরকে শতকোটি টাকার মালিক বানাইছেন তাতে কোন আপত্তি নেই।কিন্তু এদেরকে রাজনীতিতে এনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকে কলুষিত করবেন না। যারা ভালোবেসে রাজনীতি টা করতে চায় তাদের দিয়েই আওয়ামী লীগ টা করান।